স্কুল চলাকালীন টিচার্স রুমে বসেই এক শিক্ষককে মদ্যপান করতে দেখা গেলো, যা স্কুল পরিবেশের নীতি অনুযায়ী সহ্য যোগ্য নয়। এই ঘটনার বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট করা উচিত এবং উপযুক্ত কার্যবিধি অনুসরণ করে সমস্যার সমাধান করা উচিত। প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করে এই ঘটনার তথ্য জানানো উচিত এবং তারা উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সক্ষম হতে সাহায্য করা উচিত। আমাদের মধ্যে যারা বিষয়ে সচেতন এবং কর্মঠ, তারা অবশ্যই প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করে এই প্রসঙ্গে তাদের সহায়তা করতে পারেন।
স্কুলের ভিতরে এমন একটি দৃশ্য দেখে এক যুবক প্রতিবাদ করেছিলেন এবং সঙ্গে ভিডিও করেন। তার ভিডিও করতেই যুবককে হুমকি দিয়ে বলেন, “ভিডিও করুন, যেখানে নালিশ করার করুন। আমি কাউকে ভয় পাই না!” এই প্রতিবাদের মাধ্যমে তিনি স্কুলের মধ্যে মদ্যপানের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া করেছেন। যদিও তারা এই ধরনের কার্যক্রমের সাথে সহমত না, তবে সাহায্য পেতে তাদের উপযুক্ত নির্দেশনা এবং সাথে কথা বলা প্রয়োজন।
শিক্ষক হেসে জানান, যুবকের কথার পেছনে একটি দৃষ্টিকোণ ছিল। সন্তোষ কুমার মদ্যপান করছিলেন অন্য শিক্ষকদের সামনে, তবে কেউই তার প্রতিবাদ করছিলেন না। এই সত্ত্বেও, যুবক একটি মহিলা শিক্ষককে জিজ্ঞাসা করেন কেনো সন্তোষ কুমারের এই কাজের কোনো প্রতিবাদ করছেন না। তবে, ওই শিক্ষিকা কিছু বলতে চাননি। অনবরত তার ভিডিও বানানো হচ্ছে দেখে সন্তোষ কুমার আবার বলেন, “বিইও, ডিইও, জেলাশাসক-যে কারো কাছে গিয়ে আমার নামে অভিযোগ জানান, কেউ কিছু করতে পারবেন না।” এই ঘটনা বিলাসপুরের মস্তুরি ব্লকের অন্তর্গত মচহা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঘটনা বলে প্রকাশ পাচ্ছে।