গ্যাসের জরুরি চাহিদা পূরণের জন্য পেট্রোবাংলার সাথে মাস্টার সেল অ্যান্ড পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্ট (এমএসপিএ) স্বাক্ষরকারী ২৩টি প্রতিষ্ঠানকে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এই অনুমোদনের মাধ্যমে পেট্রোবাংলা চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০টি কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করবে।
এর মধ্যে সেপ্টেম্বর মাসে ৬ কার্গো, অক্টোবর মাসে ৫ কার্গো, নভেম্বর মাসে ৫ কার্গো এবং ডিসেম্বর মাসে ৪ কার্গো এলএনজি আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়, যা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের ক্রয় কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক ছিল।
বৈঠক শেষে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, নীতিগত অনুমোদন না থাকলে ক্রয় কমিটি কোন অনুমোদন দিতে পারে না। ২৩টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এলএনজি আমদানির অনুমোদন বিষয়ে তারা সন্তুষ্ট।
বর্তমানে, কাতার গ্যাস এবং ওমান ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল-এর সাথে চলমান চুক্তির আওতায় নির্দিষ্ট মেয়াদে এলএনজি আমদানি হচ্ছে। স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির জন্য বিশেষ আইন প্রণীত হয়েছে এবং ২০১৭ সালের জুনে সরবরাহকারীর তালিকা প্রস্তুত করা হয়। বর্তমানে, স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির জন্য ২৩টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে।
দেশের গ্যাস চাহিদা দৈনিক ৩৮০০ এমএমসিএফ, যা বর্তমানে দৈনিক ৩১৫০ এমএমসিএফ সরবরাহ করা হচ্ছে। এই সরবরাহের মধ্যে ২০৫০ এমএমসিএফ দেশীয় উৎপাদন এবং ১১০০ এমএমসিএফ এলএনজি আমদানির মাধ্যমে পূরণ হচ্ছে।
বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউরিয়া সার আমদানির চুক্তির জন্যও নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
গ্যাসের জরুরি চাহিদা পূরণের জন্য পেট্রোবাংলার সাথে মাস্টার সেল অ্যান্ড পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্ট (এমএসপিএ) স্বাক্ষরকারী ২৩টি প্রতিষ্ঠানকে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এই অনুমোদনের মাধ্যমে পেট্রোবাংলা চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০টি কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করবে।
এর মধ্যে সেপ্টেম্বর মাসে ৬ কার্গো, অক্টোবর মাসে ৫ কার্গো, নভেম্বর মাসে ৫ কার্গো এবং ডিসেম্বর মাসে ৪ কার্গো এলএনজি আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়, যা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের ক্রয় কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক ছিল।
বৈঠক শেষে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, নীতিগত অনুমোদন না থাকলে ক্রয় কমিটি কোন অনুমোদন দিতে পারে না। ২৩টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এলএনজি আমদানির অনুমোদন বিষয়ে তারা সন্তুষ্ট।
বর্তমানে, কাতার গ্যাস এবং ওমান ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল-এর সাথে চলমান চুক্তির আওতায় নির্দিষ্ট মেয়াদে এলএনজি আমদানি হচ্ছে। স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির জন্য বিশেষ আইন প্রণীত হয়েছে এবং ২০১৭ সালের জুনে সরবরাহকারীর তালিকা প্রস্তুত করা হয়। বর্তমানে, স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির জন্য ২৩টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে।
দেশের গ্যাস চাহিদা দৈনিক ৩৮০০ এমএমসিএফ, যা বর্তমানে দৈনিক ৩১৫০ এমএমসিএফ সরবরাহ করা হচ্ছে। এই সরবরাহের মধ্যে ২০৫০ এমএমসিএফ দেশীয় উৎপাদন এবং ১১০০ এমএমসিএফ এলএনজি আমদানির মাধ্যমে পূরণ হচ্ছে।
বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ইউরিয়া সার আমদানির চুক্তির জন্যও নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।